Information

কম্পিউটার কি? কত প্রকার কি কি? কম্পিউটার এর জনক, কম্পিউটার কিভাবে কাজ করে?

কম্পিউটার (Computer) কি?

কম্পিউটার একটি অত্যাধুনিক ইলেকট্রিক যন্ত্র। ল্যাটিন শব্দ Computare থেকে ইংরেজি Computer শব্দটির উৎপত্তি।

কম্পিউটার (Computer) শব্দটির আভিধানিক অর্থ গণণা যন্ত্র বা হিসেবকারী যন্ত্র। পূর্বে কম্পিউটার দিয়ে শুধু মাত্র হিসাব-নিকাশের কাজই করা হতো। কিন্তু বর্তমানে অত্যাধুনিক কম্পিউটার দিয়ে অত্যন্ত দ্রুতগতিতে জটিল হিসাব-নিকাশের কাজ নির্ভুলভাবে করা ছাড়াও বহু রকমের কাজ করা যায়।

কম্পিউটার সেকেন্ডের মধ্যে কোটি কোটি হিসাব-নিকাশ করতে পারে। কম্পিউটারে কাজ করার গতি হিসাব করা হয় ন্যানোসেকেন্ড (NS) এ । ন্যানোসেকেন্ড হচ্ছে এক সেকেন্ডের একশত কোটি ভাগের এক ভাগ সময় মাত্র।

কম্পিউটারের অভ্যন্তরে রয়েছে অনেক বর্তনী। ইলেকট্রন প্রবাহের মাধ্যমে কম্পিউটারের যাবতীয় কাজকর্ম পরিচালিত হয়। ইলেকট্রনিক সংকেতের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে কম্পিউটার ল্যাংগুয়েজ বা কম্পিউটারের ভাষা।

কম্পিউটারের বোধগম্য এ ভাষার মাধ্যমে কম্পিউটারে যে নির্দেশ দেয়া হয় তারই ভিত্তিতে কম্পিউটার ফলাফল প্রদান করে। কম্পিউটারের নির্দেশাবলিকে বলা হয় প্রোগ্রাম। প্রোগ্রাম ছাড়া কম্পিউটার একটি জড় পদার্থ ভিন্ন আর কিছু নয়। উপযুক্ত প্রোগ্রামের ফলে কম্পিউটার জড় পদার্থ হতে গাণিতিক শক্তিসম্পন্ন বুদ্ধিমান যন্ত্রে পরিণত হতে পারে।

কম্পিউটারের সংজ্ঞা

কম্পিউটার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সমাধানের জন্য তৈরি একটি বিশেষ ইলেকট্রনিক যন্ত্র। এটি একসাথে অনেকগুলো নির্দেশ স্মৃতিতে সংরক্ষণ করতে পারে এবং প্রয়োজনে একটির পর একটি করে সে সব নির্দেশ নির্ভুলভাবে ও দ্রুতগতিতে নির্বাহ করতে পারে।”

”Computer is an Electronic Device for Storing and Processing Data Typically in Binary form, According to Instruction given to in a Varble Program.”

আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে

আধুনিক কম্পিউটারের জনক হলো বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজ। তিনি একাধারে একজন ইংরেজ যন্ত্র প্রকৌশলী, গণিতবিদ, আবিষ্কারক ও দার্শনিক ছিলেন। তিনি ১৭৯১ সালে লন্ডনে জন্মগ্রহন করেন।

বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজ ১৮১০ সালে প্রথম যান্ত্রিক উপায়ে সংখ্যা ও সারণী গণনা করার জন্য যন্ত্রের ব্যবহার এর কথা ভাবেন । এবং তার এই ভাবনা থেকেই ১৮৩০ সাল নাগাদ তিনি একটি যন্ত্র তৈরী করার পরিকল্পনা করেন যা পাঞ্চড্ কার্ড দিয়ে চালিত হবে এবং ক্রমানুযায়ী একের পর এক কার্য সম্পাদন করতে পারবে। এই যন্ত্রটিই আধুনিক কম্পিউটারেরই প্রথম সংস্করণ হিসেবে ধরা হয় ও অ্যানালিটিকাল ইঞ্জিন হিসাবেও পরিচিতি লাভ করে । তবে অর্থায়নের অভাবে চার্লস ব্যাবেজ তার এই প্রকল্পটি সম্পূর্ণ করতে পারেননি। কিন্তু তারপরও তার এই অ্যানালিটিকাল ইঞ্জিন যান্ত্রিকভাবে বিভিন্ন গাণিতিক সমস্যা সামাধান করতে পারতো। এবং তার এই ইঞ্জিনের অনেক বৈশিষ্ট্য আজকের আধুনিক কম্পিউটার ডিজাইনে এখনো খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই চার্লস ব্যাবেজকেই আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়।

আধুনিক কম্পিউটারের গঠন

আধুনিক কম্পিউটার প্রযুক্তির যাত্রা ১৯৫০ এর দশক থেকে শুরু হলেও বর্তমানে এর ব্যাপক প্রসার ঘটেছে।

আধুনিক কম্পিউটার মূলত পাচটি অংশ নিয়ে গঠিত

  1. মেমোরি
  2. গাণিতিক যুক্তিক অংশ
  3. নিয়ন্ত্রণ অংশ
  4. ইনপুট অংশ
  5. আউটপুট অংশ

১/ মেমোরি : কম্পিউটারের যে অংশে তথ্য জমা থাকে তাকে মেমোরি বলে। কম্পিউটার কার্যকালীন সময়ে প্রয়োজনীয় তথ্য মেমোরিতে জমা করে রাখতে পারে এবং প্রায়োজনের সময়ে এখান থেকে তথ্য নিয়ে যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগসহ যাবতীয় কাজ করতে পারে। মেমোরির সাথে কম্পিউটারের অন্যান্য অংশের সরাসরি সংযোগ থাকে। যেকোন তথ্য দিয়ে কম্পিউটারে কাজ করতে হলে প্রথমে সেই তথ্য মেমোরিতে জমা রাখতে হয়। মেমোরি দুই ধরনের হয়। যথা:-

  • প্রাইমারি মেমোরি।
  • সেকেন্ডারি মেমোরি।

২/ গাণিতিক যুক্তি অংশ : এ অংশে প্রক্রিয়াকরণের জন্য গাণিতিক সমস্যা সমাধান, যুক্তি ও সিদ্ধান্তমূলক কাজ সংঘঠিত হয়। এ অংশ ডাটার উপর যাবতীয় গণনার কাজ; যেমন:- যোগ, বিয়োগ, গুন, ভাগ ইত্যাদি সম্পাদন করে এবং পাশাপাশি যুক্তি সম্পর্কিত যেমন ’না’ এবং ‘হ্যা’ সম্পর্কিত কাজগুলোও সম্পাদন করে। কার্য সম্পাদন শেষে ফলাফলসমূহ প্রধান স্মৃতিতে জমা হয় এবং আউটপুট ইউনিটে প্রেরণ করে এ অংশটি মাইক্রোপ্রসেসরের অভ্যন্তরে থাকে।

৩/ নিয়ন্ত্রণ অংশ : এ অংশ কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশের সাথে কন্ট্রোল বাসের মাধ্যমে সমন্বয় সাধন করে সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে । এ অংশটিও মাইক্রোপ্রসেসরের অভ্যন্তরে থাকে । মেমোরিতে কখন তথ্যের প্রয়োজন হবে, ক্যাশ মেমোরি থেকে মেমোরিতে নিতে হবে কিনা নিয়ন্ত্রণ অংশ এসব বিষয় ঠিক করে। মেমোরিতে ইনপুট গ্রহণ করার কাজ আর প্রক্রিয়াকরণের পর তথ্য আউটপুটের মাধ্যমে বের করে দেয়ার কাজও নিয়ন্ত্রণ অংশ করে থাকে। প্রোগ্রামের নির্দেশনা অন্যান্য অংশে নির্দেশ প্রেরণ করাও এ অংশের কাজ। এছাড়া নিয়ন্ত্রক অংশ কম্পিউটারের সাথে যুক্ত অন্যান্য হার্ডওয়্যার পেরিফেরালগুলো কার্যক্ষম রাখে এবং নিয়ন্ত্রণ করে।

কম্পিউটার যেভাবে কাজ করে

কম্পিউটার মূলত হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের সমন্বযে কাজ করে থাকে।

হার্ডওয়্যার কি?

কম্পিউটারের বাহ্যিক আকৃতিসম্পন্ন সকল যন্ত্র, যন্ত্রাংশ ও ডিভাইস সমূহকে হার্ডওয়্যার বলে ।

কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারকে মূূলত তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:-

  1. ইনপুট ডিভাইস
  2. আউটপুট ডিভাইস ও
  3. সিস্টেম ডিভাইস

১/ ইনপুট ডিভাইস : যেসকল ডিভাইসের বা যন্ত্রের মাধ্যমে কম্পিউটারে কোন নির্দেশ প্রদান করা কিংবা কোন ডেটা বা তথ্য অথবা মিডিয়া ইনপুট বা প্রবেশ করানো হয় তাকে ইনপুট ডিভাইস বলে। যেমন:- কি-বোর্ড , মাউস, স্ক্যানার, ডিক্স, কার্ড রিডার, মাইক্রোফোন, ডিজিটাল ক্যামেরা ইত্যাদি।

২/ আউটপুট ডিভাইস : যে সকল ডিভাইস বা যন্ত্রের মাধ্যমে কম্পিউটার কোন তথ্য বা ডেটা অথবা মিডিয়া যে ইউনিটের মাধ্যমে দিয়ে থাকে বা পাওয়া যায় তাকে আউটপুট ডিভাইস বলে। যেমন:- মনিটর, স্পিকার, প্রিন্টার, হেডফোন, প্রজেক্টর, ডিক্স, পেনড্রাইভ ইত্যাদি।

৩/ সিস্টেম ডিভাইস : যে সকল ডিভাইস বা যন্ত্রাংশ কম্পিউটার সচল হতে বা সচল রাখতে প্রয়োজন হয় তাকে সিস্টেম ডিভাইস বলে। যেমন:- মাদারবোর্ড , হার্ডডিক্স, র‌্যাম, প্রসেসর, পাওয়ার সাপ্লাই ইত্যাদি।

সফটওয়্যার কি

সফটওয়্যার হলো এমন কিছু প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রামের সমষ্টি যা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও ব্যবহারকারীর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ডওয়্যারকে কার্যক্ষম করে তাকেই সফটওয়্যার বলে।

কম্পিউটারের সফটওয়্যারকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:-

  1. সিস্টেম সফটওয়্যার
  2. এপ্লিকেশন সফটওয়্যার

১/ সিস্টেম সফটওয়্যার : সিস্টেম সফটওয়্যার কম্পিউটারের বিভিন্ন ইউনিটের মধ্যে কাজের সমন্বয় রক্ষা করে ব্যবহারিক প্রোগ্রাম নির্বাহের জন্য কম্পিউটারের সামর্থ্যকে সার্থকভাবে নিয়োজিত রাখে । কিছুজনপ্রিয় সিস্টেম সফটওয়্যার হলো :- ফেডোরা, ম্যাক ওএসএক্স, উইন্ডোজ এক্সপি, উইন্ডোজ ভিস্তা, লিনাক্স, উইন্ডোজ ৭, উইন্ডোজ ৮, উইন্ডোজ ১০।

২/ এপ্লিকেশন সফওয়্যার : ব্যবহারিক সমস্যা সমাধান বা ডেটা প্রক্রিয়াকরণের জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রামকে অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার বলে। হাজার হাজার অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার রয়েছে যেমন:- মাইক্রোসফট অফিস, ফটোশপ, মিডিয়া প্লেয়ার, ইত্যাদি ।

কম্পিউটার কত প্রকার ও কি কি?

বর্তমান বিশ্বে ব্যবহৃত কম্পিউটারগুলোকে বিভিন্নভাবে শ্রেনিবিভাগ বা প্রকারভেদ করা যায় যথা:-

  • কাজের ধরন ও ব্যবহারের প্রয়োগক্ষেত্র অনুসারে কম্পিউটারের প্রকারভেদ।
  • গঠন ও কাজের প্রকৃতি অনুসারে কম্পিউটারের শ্রেণিবিভাগ।
  • ডিজিটাল কম্পিউটার বা আকার, আয়তন ও কার্যকারিতা অনুসারে কম্পিউটারের শ্রেণিবিভাগ।

কাজের ধরণ ও প্রয়োগক্ষেত্র অনুসালে কম্পিউটার দুই প্রকার। যথা:-

  1. বিশেষ কাজে ব্যবহারের জন্য কম্পিউটার।
  2. সাধারণ কাজে ব্যবহারের জন্য কম্পিউটার।

গঠনও কাজের প্রকৃতি বা প্রযুক্তি অনুসারে কম্পিউটার তিন প্রকার। যথা;-

  1. অ্যানালগ কম্পিউটার
  2. ডিজিটাল কম্পিউটার
  3. হাইব্রিড কম্পিউটার

ডিজিটাল কম্পিউটার বা আকার, আয়তন ও কার্যকারিতা অনুসারে কম্পিউটার চার প্রকার। যথা:-

  1. সুপার কম্পিউটার
  2. মেইনফ্রেম কম্পিউটার
  3. মিনি কম্পিউটার
  4. মাইক্রো কম্পিউটার

মাইক্রো কম্পিউটার আবার ৫ প্রকার । যথা:-

  1. ডেক্সটপ কম্পিউটার
  2. ল্যাপটপ কম্পিউটার
  3. পামটপ কম্পিউটার
  4. নোটবুক কম্পিউটার
  5. পকেট কম্পিউটার

কম্পিউটারের প্রকারভেদটা আরো ভালো ভাবে বুজার জন্য নিচের চিত্রটি লক্ষ্য করুন।

কম্পিউটারের ব্যবহার বা প্রয়োগ ক্ষেত্র

আধুনিক এই যুগে চারিদিকেই হচ্ছে কম্পিউটারের প্রচুর ব্যবহার । আজকাল প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই কম্পিউটারের প্রযোগ চোখে পড়ার মত। এর প্রধান কারণ হলো কম্পিউটারের নির্ভুল কর্মসম্পাদন, দ্রুতগতি, মেমোরি, স্বয়ংক্রিয় কর্মক্ষমতা, সহনশীলতা ইত্যাদির ফলশ্রুতিতে কম সময়ে অনেক বেশি কাজ করা সম্ভব হচ্ছে। যার ফলে এর প্রয়োগ দিন দিন বেড়েই চলেছে।

কম্পিউটারের উল্লেখযোগ্য কিছু প্রয়োগ ক্ষেত্র।

  • যোগাযোগে কম্পিউটারের ব্যবহার
  • অফিস ব্যবস্থাপনায় কম্পিউটারের ব্যবহার
  • শিক্ষাক্ষেত্রে কম্পিউটারের ব্যবহার
  • গবেষণায় কম্পিউটারের ব্যবহার
  • কৃষিক্ষেত্রে কম্পিউটারের ব্যবহার
  • ডাটা কমিউনিকেশনে কম্পিউটারের ব্যবহার।
  • ব্যাংকিং ক্ষেত্রে কম্পিউটারের ব্যবহার
  • প্রকাশনায় কম্পিউটারের ব্যবহার
  • চিকিৎসা ক্ষেত্রে কম্পিউটারের ব্যবহার
  • ব্যবসা- বাণিজ্যের কম্পিউটারের ব্যবহার
  • বিনোদন ক্ষেত্রে কম্পিউটারের ব্যবহার
  • ডিজাইন বা নকশায় কম্পিউটার সফটওয়্যারের ব্যবহার

আধুনিক কম্পিউটারের বেশিষ্ট্য

১/ দ্রুতগতি : কম্পিউটার অবিশ্বাস্য দ্রুতগতিতে কাজ করে । এত দ্রুতগতির কারণ হলো এটা কাজ করে বৈদ্যুতিক সিগন্যালের মাধ্যমে, যা চলাচল করে প্রায় আলোর বেগের সমান গতিতে।

২/ বিশ্বাসযোগ্যতা : কম্পিউটার দ্রুতগতিতে কাজ করলেও এর কাজ নির্ভুল। উন্নত প্রযুক্তির কারণে কম্পিউটাররে সব সময় নির্দিষ্ট প্রোগ্রাম দিয়ে নির্দিষ্ট কাজ পুরোপুরি নির্ভুলভাবে করা সম্ভব। তবে এক্ষেত্রে প্রোগ্রাম ও ডাটা অবশ্যই ১০০% নির্ভুল হতে হবে। আধুনিক কম্পিউটার প্রমাণ করেছে যে, মানুষ ভুল করে, কিন্তু কম্পিউটার ভুল করে না।

৩/ সূক্ষ্মতা : কম্পিউটারে প্রাপ্ত ফলাফলের সূক্ষ্মতা অতুলনীয়। এর গণণার সূক্ষ্মতা অত্যন্ত বেশি। গাণিতিক হিসেবের ক্ষেত্রে এটি অনেক স্থান পর্যন্ত ফলাফল দিতে সক্ষম।

৪/ ক্লান্তিহীনতা : দীর্ঘক্ষণ একটানা কাজ করলেও কম্পিউটার ক্লান্ত হয় না বা গণণায় ভুল করে না।

৫/ স্মৃতি বা মেমোরি : কম্পিউটারের স্মৃতি অতি বিশাল; কোটি কোটি ডাটা ও নির্দেশ এতে জমা রাখা যায়।

৬/ যুক্তিসঙ্গত সিদ্ধান্ত : কম্পিউটার যে শুধু বিভিন্ন গাণিতিক প্রক্রিয়াই সম্পন্ন করতে পারে তা নয়, সেই সাথে লজিক প্রক্রিয়াও সম্পন্ন করতে পারে। এছাড়াও বিভিন্ন ব্যাপারে যুক্তিসঙ্গত সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

৭/ বহুমুখিতা : বর্তমান কম্পিউটার জটিল কাজ সম্পন্ন করার এক শক্তিশালী মাধ্যমে পরিণত হয়েছে। সাধারণ হিসাব-নিকাশ থেকে শুরু করে জটিল বৈজ্ঞানিক সমস্যার সমাধানসহ অনেক ব্যাপারেই কম্পিউটার মানুষকে সহায্য করতে পারে।

৮/ স্বয়ংক্রিয়তা : কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে থাকে। কম্পিউটার পরস্পর নির্ভরশীল পর্যায়গুলোর কাজ ধারাবহিকভাবে সম্পন্ন করে থাকে। অর্থাৎ প্রদত্ত নির্দেশমতো স্বয়ংক্রিয় কম্পিউটার ডাটা প্রক্রিয়াকরণ করে সমস্যা সমাধান দিতে পারে।

তথ্য সূত্র : উকিপিডিয়া, ইন্টারনেট, জাহেদ আহমদ চেীধুরীর আইটি সাপোর্ট সিস্টেম -১ বই ।

Law Giant

A lawyer is a 'legal practitioner' who is an advocate, barrister, attorney, solicitor or legal adviser. Lawyers work primarily to solve the legal problems of individuals or organizations through the practical application of theoretical aspects of the law.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button