Information
কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ জমা রাখে কেন? রিজার্ভের সাথে শেয়ার মার্কেটের সম্পর্ক কি?
রিজার্ভ দিয়ে কেনা বেচা হয়না কেন? বাংলাদেশ ব্যাংক কি রিজার্ভ হিসেবে সোনা রাখে?
কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ জমা রাখে কেন? রিজার্ভের সাথে শেয়ার মার্কেটের সম্পর্ক কি? রিজার্ভ দিয়ে কেনা বেচা হয়না কেন? বাংলাদেশ ব্যাংক কি রিজার্ভ হিসেবে সোনা রাখে?
সংখিপ্ত উত্তর:
১। কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ জমা রাখে কেন? – দায় পরিশোধের জন্য। আপনার দেশ রাশিয়া থেকে মিসাইল কিনবে এই মিসাইল কেনার টাকা কে পরিশোধ করবে । আর বাংলা টাকা তো রাশিয়া নিবে না। রাষ্ট্রিয় কেনাকাটায় রিজার্ভ ব্যবহার হয়।
২। রিজার্ভের সাথে শেয়ার মার্কেটের সম্পর্ক কি? – আপনি শেয়ার বাজারে ওয়ালটনের শেয়ার কিনলেন। ওয়ালটন টিভির স্ক্রু লাগায়। সেই টীভির সব পার্টস কেনে চায়না থেকে । চায়নায় কি বাংলা টাকা নেবে। তারা নেবে না। তাই ওয়ালটন ব্যাংকে এলসি খুলে। চায়না মাল পাঠায়। তারপর এই এলসির অর্থ ব্যাংক ডলারে কনভার্ট করে। এই ডোলার রিজার্ভ থেকে আসে যায়।
৩। রিজার্ভ দিয়ে কেনা বেচা হয়না কেন? – হয়। রিজার্ভ মুলত ২ টা ডলার বা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আর গোল্ড রিজার্ভ। চরম অবস্থায় গোল্ড রিজার্ভ ব্যবহার করা হয়। মানি হেইস্টে বলা হইছে স্পেন তার গোল্ড রিজার্ভ দিয়ে কিছু করে না (ড্রামা মিলানোর জন্য বলছে)। এর মানে এই না যে কোন দেশ তার গোল্ড রিজার্ভ দিয়ে কিছু করে না। মুলত সামরিক কেনাকাটায় গোল্ড রিজার্ভ ব্যবহার হয়।
৪। বাংলাদেশ ব্যাংক কি রিজার্ভ হিসেবে সোনা রাখে? – জি রাখে । বাংলাদেশ ব্যাংক বর্তমানে ১৩ দশমিক ৯৬ মেট্রিক টন স্বর্ণ মজুদ রেখেছে, যা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের তুলনায় ২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশে বৈদেশিক মূদ্রার রির্জাভ ৩৭ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলার। তবে মানি হেইস্ট দেখে আবার আপনি এই সোণা হেইস্ট করার কোণ পরিকল্পনা কইরেন না।
কারন এই সোনা মুলত বাংলাদেশে নাই। এইগুলা ইউএসএ তে কেনার পর সাধারনত সেখানেই থাকে। বাংলাদেশ তিড়িং বিড়িং করলে এই সোনা বাজেয়াপ্ত করা হবে। যেমন আফগানিস্তানের রিজার্ভ, ইরানের রিজার্ভ ইউএসএ আটকে রেখেছে। কারন সোনা ইউএসএ তে। সবথেকে বেশী সোনা রাখা হয় FORT KNOX এ। এছাড়া ক্তরাষ্ট্রের ‘ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অফ নিউ ইয়র্ক’ এর প্রধান কার্যালয় নিউ ইয়র্ক সিটির ম্যানহাটন এর ‘ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অফ নিউ ইয়র্ক বিল্ডিং’ এ। এই ভবনের মাটির অনেক নীচে রয়েছে হাজার হাজার টন সোনা!২০১৯ এ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী প্রায় ৪,৯৭,০০০ টি সোনার বার রয়েছে সেখানে।
বলা হয়, পৃথিবীতে এ পর্যন্ত যত সোনা খনি থেকে তোলা হয়েছে, তার একটা বড় অংশই মজুদ ওই ভল্টে। যার পরিমাণ কমপক্ষে ৬,১৯০ টন।ব্যাংকটি কেবল তার গ্রাহকদের আমানতের অভিভাবক বা কাস্টডিয়ান। ওই গ্রাহকদের মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার, অন্যান্য দেশের সরকার, বিভিন্ন দেশের সেন্ট্রাল ব্যাংক। এছাড়া বিভিন্ন (অফিসিয়াল) আন্তর্জাতিক সংস্থা এগুলোর মালিক।
After going over a numner of the articlees on ypur site, I seriousy aporeciate
your technique of blogging. I saved it tto mmy bookmark wesite list and wil be checking
back soon. Plezse visit mmy web sie ass well and leet me know howw you feel.